❤️❤️❤️সুবহানআল্লাহ❤️❤️❤️
ছবি দেখে আল্লাহর যিকির
দিল থেকে চলে আসলো।
দেখতে পুরা ডিমের মতো
এক ধরনের পাথর,,,
আল্লাহর সৃষ্টি কতইনা সুন্দর,,,,
❤️❤️❤️সুবহানআল্লাহ❤️❤️❤️
প্রত্যেক মানুষ মরণশীল। দুনিয়া ক্ষ্ণস্থায়ী, আখিরাত চিরস্থায়ী। তাই আখিরাতের জন্য সংগ্রাম করা উচিৎ।
❤️❤️❤️সুবহানআল্লাহ❤️❤️❤️
ছবি দেখে আল্লাহর যিকির
দিল থেকে চলে আসলো।
দেখতে পুরা ডিমের মতো
এক ধরনের পাথর,,,
আল্লাহর সৃষ্টি কতইনা সুন্দর,,,,
❤️❤️❤️সুবহানআল্লাহ❤️❤️❤️
♥♥♣নামাজের বৈজ্ঞানিক উপকারীতা:♣♥♥
১) নামাজে যখন সিজদা করা হয় তখন আমাদের
মস্তিস্কে রক্ত দ্রুত প্রবাহিত হয়। ফলে আমাদের
স্মৃতি শক্তি অনেক বৃদ্ধি পায়।
২) আমরা যখন নামাজে দাঁড়াই তখন আমাদের চোখ
যায় নামাজের সামনের ঠিক একটি কেন্দ্রে বা
সিজদাহর জায়গায় স্থির অবস্থানে থাকে, ফলে
মনোযোগ বৃদ্ধি পায়।
৩) নামাজের মাধ্যমে আমাদের শরীরের একটি
ব্যায়াম সাধিত হয়। এটি এমন একটি ব্যায়াম যা ছোট বড়
সবাই করতে পারে।
৪) নামাজের মাধ্যমে আমাদের মনের অসাধারন
পরিবর্তন আসে।
৫) নামাজ মানুষের দেহের কাঠামো বজায় রাখে।
ফলে শারীরিক বিকলাঙ্গতা লোপ পায়।
৬) নামাজ মানুষের ত্বক পরিষ্কার রাখে। যেমন,
ওজুর সময় আমাদের দেহের মূল্যবান অংশগুলো
পরিষ্কার করা হয়; এর ফলে বিভিন্ন প্রকার জীবানু
হতে আমরা সুরক্ষিত থাকি।
৭) নামাজে ওজুর সময় মুখমণ্ডল ৩ বার ধৌত করার
ফলে আমাদের মুখের ত্বক উজ্জল হয় এবং
মুখের দাগ কম দেখা যায়।
৮) ওজুর সময় মুখমণ্ডল যেভাবে পরিষ্কার করা হয়
তাতে আমাদের মুখে এক প্রকার মেসেস তৈরি হয়;
ফলে আমাদের মুখের রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি পায় এবং
বলি রেখা কমে যায়।
৯) কিশোর বয়সে নামাজ আদায় করলে মন পবিত্র
থাকে; এর ফলে নানা প্রকার অসামাজিক কাজ সে
বিরত থাকে।
১০) নামাজ আদায় করলে মানুষের জীবনী শক্তি
বৃদ্ধি পায়।
১১) কেবল মাত্র নামাজের মাধ্যমেই চোখের
নিয়ম মত যত্ন নেওয়া হয়; ফলে অধিকাংশ নামাজ
আদায়কারী মানুষের দৃষ্টি শক্তি বজায় থাকে।
তাছাড়া সবচেয়ে বড় কথা নামাজের মাধ্যমে
আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা যায় ।
ক্লিক করুন। ঘুরে আসোন আমার পেজ থেকে।
এই সময়ে দেখবেন কারো বিয়ে হয়ে যাচ্ছে, কেউ জীবন নিয়ে খুব স্ট্রাগল করছে, কেউ হঠাৎ করে এই কম বয়সে সফলতার দেখা পাচ্ছে আবার কেউ কিছুই করতে না পেরে খুব হতাশ হয়ে যাচ্ছে।
কেউ এই বয়সেই পুরো সংসার চালাচ্ছে, কেউ খুব ফুর্তিতে জীবন কাটাচ্ছে। যাকে ছোট থেকেই উশৃংখল মনে হত সেও এই বয়সে খুব দায়িত্বশীল হয়ে যাচ্ছে।
আবার যাকে ছোটবেলা থেকে খুব মেধাবী মনে হত, স্কুল কলেজ সবজায়গায় সেরাদের কাতারে থাকত তারা অনেকের ভীরে হারিয়ে যাচ্ছে।
আবার যাকে স্কুল বা মাদ্রাসার লাইফে কোন দামই দিতেন না। সে এখন খুব ভালো পজিশনে আছে। অল্পতে অনেক ভালো কিছু করে পেলেছে। অথচ তার থেকে আপনার যোগ্যতা কোন অংশেই কম ছিল না।
খুব আজব এক সময় তাইনা এই ২২-২৮ বছর বয়সটা।😢
ইসলামে একজন মহিলার জন্য একই সময়ে একাধিক বিয়ে বা একাধিক স্বামী রাখার অনুমতি দেয়া হয়নি কেন!
অবশেষে বিজ্ঞানও আল কুরআনের বিধানের নির্ভুল ব্যাখ্যা করতে সক্ষম হলো:
----------------------------------------------------------------------
একজন ইহুদি ভ্রূণ বিশেষজ্ঞ (যিনি একজন ধর্মীয় পণ্ডিতও ছিলেন) খোলাখুলি বলেছিলেন যে, পৃথিবীতে মুসলিম নারীর চেয়ে পবিত্র ও বিশুদ্ধ নারী অন্য কোন ধর্মে নেই।
পুরো ঘটনাটি ঘটেছিল যখন আলবার্ট আইনস্টাইন ইনস্টিটিউটের (Albert Einstein Institution) সাথে যুক্ত একজন ভ্রূণ বিশেষজ্ঞ, ইহুদি পেশাদার রবার্ট, তার ইসলাম গ্রহণের ঘোষণা দেন। যার একমাত্র কারণ ছিল, কুরআনে উল্লেখিত তালাক প্রাপ্ত নারীর ইদ্দতের আদেশ সম্পর্কিত আয়াত এবং ইদ্দতের জন্য তিন মাসের সীমা নির্ধারণের পেছনের রহস্য ও হিকমত সম্পর্কে অবগতি।
আল্লাহ তায়ালা কোনো তালাক প্রাপ্ত নারীকে দ্বিতীয় বিয়ের পূর্বে তিন মাসের একটি গ্যাপ রাখতে বলেছেন। তিনি পবিত্র কুরআনে এরশাদ করেন,
وَٱلْمُطَلَّقَٰتُ يَتَرَبَّصْنَ بِأَنفُسِهِنَّ ثَلَٰثَةَ قُرُوٓءٍۚ
অর্থাৎ 'তালাকপ্রাপ্তা নারীরা তিন মাসিক পর্যন্ত অপেক্ষা করবে' (সূরা আল-বাকারাহ ২২৮:২)
এই আয়াতটি একটি আধুনিক জ্ঞান ডিএনএ এর উদ্ভাবনের রাস্তা সুগম করেছে এবং দেখা গেছে যে একজন পুরুষের বীর্যে থাকা প্রোটিন অন্য পুরুষের থেকে ৬২% পৃথক ও ভিন্ন থাকে।
আর একজন নারীর শরীর একটি কম্পিউটারের মত। যখন একজন পুরুষ তার সাথে ইন্টারকোর্স করে তখন সেই নারীর শরীর সব ব্যাকটেরিয়াকে শোষণ করে এবং তার শরীরে তা ধারণ করে।
অতএব, বিবাহ বিচ্ছেদের পরপরই, যদি একজন মহিলা অন্য পুরুষকে বিয়ে করেন বা একই সাথে বেশ কয়েকজনের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করে, তাহলে তার শরীরে বিভিন্ন ধরণের ডিএনএ জমা হয় যা বিপজ্জনক ভাইরাসের রূপ নেয় এবং মারাত্মক রোগ সৃষ্টির কারণ হয়।
সাইন্স গবেষণা করে দেখে যে, প্রথম মাসিক আসার পর একজন মহিলার শরীর থেকে ৩২% থেকে ৩৫% পর্যন্ত প্রোটিন শেষ হয়ে যায়, এবং দ্বিতীয় মাসিক আসার পর তার শরীর থেকে ৬৭ থেকে ৭২% ডিএনএ ধ্বংস হয়ে যায়। এবং তৃতীয় মাসিকের পর ৯৯.৯% পর্যন্ত প্রোটিন নির্মূল হয়ে যায়। এরপর জরায়ু আগের ডিএনএ থেকে সম্পন্নরূপে পরিষ্কার হয়ে যায় এবং কোন প্রকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই নতুন ডিএনএ গ্রহণ করার জন্য প্রস্তুত থাকে।
একজন গণিকা অনেক মানুষের সাথে সঙ্গম করে, যার ফলে বিভিন্ন পুরুষের ব্যাকটেরিয়া তার জরায়ুতে প্রবেশ করে এবং বিভিন্ন ধরণের ডিএনএ তার মধ্যে জমা হয় এবং সে মারাত্মক রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ে।
বিধবা মহিলার ক্ষেত্রে শরীয়তের বিধান হলো, তার ইদ্দত তালাকপ্রাপ্ত মহিলার চেয়ে বেশি অর্থাৎ ৪ মাস ১০ দিন।
এর কারণ হলো দুঃখ ও দুশ্চিন্তার কারণে তার শরীর থেকে প্রাক্তন ডিএনএ দ্রুত শেষ হয় না, এটি শেষ হতে আগের চেয়ে বেশি সময় লাগে, আর এ জন্য মহিলাদের ইদ্দত চার মাস দশ দিন নির্ধারণ করা হয়েছে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন,
وَٱلَّذِينَ يُتَوَفَّوْنَ مِنكُمْ وَيَذَرُونَ أَزْوَٰجًا يَتَرَبَّصْنَ بِأَنفُسِهِنَّ أَرْبَعَةَ أَشْهُرٍ وَعَشْرًاۖ
অর্থাৎ 'তোমাদের মধ্য হতে যারা স্ত্রীদেরকে রেখে মারা যাবে সে অবস্থায় স্ত্রীরা নিজেদেরকে চার মাস দশ দিন বিরত রাখবে।' (আল-বাকারাহ, ২৩৪)
এই সত্যের মুখোমুখি হয়ে, একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার যুক্তরাষ্ট্রের দুটি ভিন্ন স্থানে গবেষণা পরিচালনা করেন।
এক. আফ্রিকান বংশোদ্ভূত মুসলমানরা যে মহল্লায় থাকেন, সেই সব নারীর ভ্রূণের মধ্যে মাত্র একজন স্বামীর ডিএনএ পাওয়া গেছে।
দুই. অন্য মহল্লা যেখানে আসল আমেরিকান মহিলারা থাকেন, তাদের ভ্রূণের মধ্যে একাধিক অর্থাৎ দুই বা তিন জনের বেশি পুরুষের ডিএনএ পাওয়া গেছে।
অতঃপর যখন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার তার নিজ স্ত্রীর ভ্রূণ পরীক্ষা করলেন, তখন তিনি একটি মর্মান্তিক সত্য দেখতে পান যে, তার স্ত্রীর মধ্যে তিনটি ভিন্ন ভিন্ন ডিএনএ আছে। যার অর্থ হলো তার স্ত্রী তার সাথে প্রতারণা করছিল এবং তার তিন সন্তানের মধ্যে কেবল মাত্র একজন ছিল তার নিজ সন্তান, বাকিরা ছিল অন্য পুরুষ থেকে।
ডাক্তার তখন নিশ্চিত হন যে ইসলামই একমাত্র ধর্ম যা নারীদের নিরাপত্তা এবং সমাজের সম্প্রীতির নিশ্চয়তা দেয়। এবং এই বিষয়েও নিশ্চিত হন যে, একমাত্র মুসলিম নারীরাই পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন, বিশুদ্ধ ও সতী।
والله ورسوله اعلم عزوجل وصل الله عليه وسلم
Assalamu Alaikum ,
I am FAISAL MAHMUD .
It's my new website.
Hey, this is my first blog post.
Ya Allah...! I will love you till my last breath.
Your degree is just a piece of paper,
Your education is seen in behavior.
Faisal Mahmud
Assalamu Alaikum
Deoband ne Islam ka Parcham Duniya me lehraya hai lyrics Deoband Ne Islam Ka Parcham Duniya Me Lehraya He... Zulm O Sitam K Daur K Andar...